1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০২:০৯ অপরাহ্ন

১ হাজার টাকার নতুন নোট বিক্রি হচ্ছে ১৩০০ টাকায়

  • আপডেট সময় : রবিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৪

মাত্র চারদিন পরই ঈদুল ফিতর। ঈদ মানেই খুশি। ঈদের খুশি বহু গুণ বাড়িয়ে দেয় নতুন টাকা। ঈদ সামনে রেখে নতুন টাকার পসরা বসিয়েছেন ঢাকার খোলাবাজারের বিক্রেতারা। জমে উঠেছে নতুন নোটের বাজার। তাদের কাছে পাওয়া যাচ্ছে ৫, ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকার নতুন নোট। তবে প্রতি বান্ডেল টাকায় বাড়তি ৩০০ টাকা পর্যন্ত বেশি নেয়া হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সামনে অস্থায়ী বাজারে এ নতুন টাকার বিক্রি বেড়েছে। ক্রেতাদের অভিযোগ, প্রতি বছরের তুলনায় এ বছর ব্যবসায়ীরা অতিরিক্ত অর্থ রাখছেন নতুন টাকার বিনিময়ে। অনেক ক্রেতাই বেশি দাম দেখে নতুন নোট না নিয়েই ফিরে যাচ্ছেন।

জানা গেছে, চাহিদার তুলনায় নতুন নোটের সরবরাহ কম থাকায় এ বছর চড়া দামে কিনতে হচ্ছে নতুন নোট। নির্দিষ্ট কিছু ব্যাংকের শাখা ছাড়া নতুন নোট সংগ্রহের উপায় না থাকায় সহজ পন্থা হিসেবে গ্রাহকরা বেছে নিয়েছেন ফুটপাতের নতুন নোটের দোকানগুলো। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সূত্রে জানা গেছে, ঈদ কেন্দ্র করে প্রতি বছর যে পরিমাণ নতুন নোট সরবরাহ করা হয় চলতি বছর সে তুলনায় অনেক কম নোট ছাপানো হয়েছে। তবে কী পরিমাণ নতুন নোট ছাপানো হয়েছে জানতে চাইলে এ কর্মকর্তা সঠিক পরিমাণ বলতে পারেননি। 

ফুটপাতে নতুন নোট কিনতে আসা কয়েকজন গ্রাহক জানিয়েছেন নির্ধারিত ব্যাংকে গিয়েও নতুন নোট পাওয়া যাচ্ছে না।

বেসরকারি এক কোম্পানিতে কাজ করেন পঞ্চাশোর্ধ্ব মাসুম বিল্লাহ। কথা হলে তিনি বলেন, ‘বাইরে ফুটপাতে নতুন নোটের অভাব নেই। যত খুশি নেয়া যাচ্ছে, লাগছে অতিরিক্ত অর্থ। তবে ব্যাংকে গিয়ে নতুন নোট পাচ্ছি না।’

ঢাকার বাইরে থেকেও অনেকে নতুন টাকা কেনার জন্য এখানে ছুটে আসেন। গাজীপুর থেকে মতিঝিলে ব্যক্তিগত কাজে এসেছিলেন গার্মেন্ট শ্রমিক শাখাওয়াত। তিনি বলেন, ‘শিশুদের জন্য নতুন নোট নিতে এসে দাম দেখার পর আর নেয়ার ইচ্ছা নেই। টাকা না নিয়েই ফিরে যাচ্ছি। এ বছর আর শিশুদের নতুন নোট দেয়া হবে না। ওদের নতুন নোট দিতে পারলে ঈদটা আনন্দের হতো।’

মতিঝিল এলাকা ঘুরে দেখা যায়, অস্থায়ী ভ্রাম্যমাণ টাকা বিক্রেতারা ৫, ১০, ২০, ৫০, ১০০ ও ২০০ টাকার নতুন নোট বিক্রি করছেন। প্রতি এক বান্ডেল টাকা কিনতে হলে ক্রেতাকে অতিরিক্ত ৩০০ টাকা পর্যন্ত বেশি গুনতে হচ্ছে। 

দোকানিরা জানান, নতুন টাকার বান্ডেলে সবচেয়ে বেশি চাহিদা ৫ ও ১০ টাকার নোটে। 

তবে বিক্রেতারা বলছেন, বছরব্যাপী ব্যবসা করলেও বিক্রি বেশি হয় কেবল ঈদেই। ফলে এ দাম আহামরি বেশি কিছু নয়। এবার বিক্রিও কিছুটা কম বলে জানান তারা।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ