লেনদেনে তিন কোম্পানির রাজত্ব দেখা গেল সপ্তাহের শেষ দিনে। বেক্সিমকো লিমিটেড, রবি আজিয়াটা আর বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ার হাতবদল হয়েছে সবচেয়ে বেশি। অবশ্য গত এক মাসে আগ্রহের কেন্দ্রে আসা বিএটিবিসির শেয়ারেরও
বন্ধ ও লোকসানি পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের পর্ষদ পুনর্গঠনে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির উদ্যোগের পর দুর্বল এসব কোম্পানির শেয়ার দর যেভাবে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল, তা থেমেছে। আরও বেড়ে যাবে ভেবে দাম বাড়িয়ে
সোমবার এমারেল্ড অয়েলের দাম বাড়ে ১০ শতাংশ। পরের দুই দিনও বাড়ে প্রায় একই হারে। তবে আরও বাড়বে ভেবে যারা শেয়ারটি কিনেছেন, তারা এখন দুশ্চিন্তায়। কারণ, এই শেয়ারটি এক দিনে দর
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বেক্সিমকো সিনথেটিকস লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন বন্ধের সময় ১১ দফায় বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা অনুযায়ী কোম্পানিটির লেনদেন বন্ধের মেয়াদ আরও ১৫ দিন বাড়ানো
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড সমাপ্ত হিসাব বছরের অন্তবর্তীকালীন নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। সূত্র জানায়, কোম্পনিটি নগদ লভ্যাংশ বিইএফটিএন সিস্টেমসের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। উল্লেখ্য, ৩১ ডিসেম্বর,২০২০ সমাপ্ত
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ বৃহস্পতিবার টপটেন গেইনার বা দর বাড়ার শীর্ষে রয়েছে রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেড। আজ শেয়ারটির দর বেড়েছে ১৭ টাকা ৫০ পয়সা বা ৯.৯৮ শতাংশ। এদিন শেয়ারটি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ বৃহস্পতিবার টপটেন গেইনার বা দর বাড়ার শীর্ষে রয়েছে রহিমা ফুড কর্পোরেশন লিমিটেড। আজ শেয়ারটির দর বেড়েছে ১৭ টাকা ৫০ পয়সা বা ৯.৯৮ শতাংশ। এদিন শেয়ারটি
বহুজাতিক কোম্পানি বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো বাংলাদেশ লিমিটেড –বিএটিবিসি লভ্যাংশ যারা নিয়েছেন, তারা ব্যাপক মুনাফা পেয়েছেন। রেকর্ড ডেটে বন্ধ থাকার পর মূল্য সমন্বয় শেষে শেয়ারটির দাম বেড়েছে এক দিনে যত বাড়া
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে ২০টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব কোম্পানির ৫৪ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলোর
পুঁজিবাজারে ২০২২ সাল পর্যন্ত অপ্রদর্শিত আয় বা কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ)। আর নন-লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ক্ষেত্রে প্রায় ৩৫ শতাংশ ও লাইফ বীমা কোম্পানির