ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দিয়ে সার্কিট ব্রেকারের (দাম কমা বা বাড়ার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন সীমা) নতুন নিয়ম নির্ধারণ করায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা আতঙ্ক দেখা দিলেও তা কাটতে খুব বেশি সময় লাগেনি।
সদ্য ওভার দ্যা কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেট থেকে ফিরে আসা মুন্নু ফেব্রিক্সসহ দুই কোম্পানির শেয়ার দর বিনা কারণেই বাড়ছে বলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই) জানিয়েছে কোম্পানি দুইটি। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য
করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দেশের সিমেন্ট শিল্পের মুনাফায় ব্যাপক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের কোম্পানিগুলো চলতি বছরে ভালো ব্যবসা করেছে। মূলত করোনাকালীন সময়ে সরকারি-বেসরকারি খাত থেকে সিমেন্টের ভালো চাহিদা থাকার
দেশের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাত কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট বিক্রি করার মতো কোনো বিনিয়োগকারী নেই। আজ (২১ জুন) লেনদেন চলাকালীন সময় কোম্পানিগুলোর শেয়ার বিক্রেতা শূন্য হয়ে পড়েছে। অর্থাৎ কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর
‘বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট ডেভেলপমেন্ট কনফারেন্স- ২০২১’ শীর্ষক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ জুন) সন্ধ্যা ৬টায় রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টল হোটেলে এ কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হবে। শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ
ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দেওয়ায় সার্কিট ব্রেকারের নতুন নিয়ম নিয়ে ভয় কেটেছে বিনিয়োগকারীদের। ফলে রোববার হুজুগে শেয়ার বিক্রিকারীরাই সোমবার শেয়ার কিনছেন। আর তাতে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস আজ সোমবার (২১ জুন) সূচকের
মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে মাসিক ফি নেয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী
আজ রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের পতনে লেনদেন চলছে। আজ ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ শেয়ারের দরপতন হয়েছে। এদিন বেলা ১১টা পরযন্ত ডিএসইতে ৪২৪ কোটি
ওভার দ্যা কাউন্টার (ওটিসি) থেকে ফিরে আসা চার কোম্পানির মধ্যে তিন কোম্পানি শেয়ার ও ইউনিট বিক্রি করার মতো কোনো বিনিয়োগকারী নেই। আজ (২০ জুন) লেনদেন চলাকালীন সময় কোম্পানিগুলোর শেয়ার বিক্রেতা
ঊর্ধ্বমুখী ধারায় রয়েছে পুঁজিবাজার। ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে তালিকাভুক্ত সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে এ সুযোগে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে অপেক্ষাকৃত দুর্বল তথা ‘জেড’ ক্যাটেগরির কোম্পানির শেয়ার। এসব কোম্পানির আর্থিক অবস্থা