প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে বিদায়ী সপ্তাহে (১৯-২৩ ডিসেম্বর) লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড, ওয়ান ব্যাংক, ফরচুন সুজ, সোনালী পেপার, জেনেক্স ইনফোসিস, এশিয়া ইন্সুরেন্স, জিএসপি ফাইন্যান্স, সেনাকল্যাণ ইন্সুরেন্স, আইএফআইসি ব্যাংক
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি লিমিটেড (বেক্সিমকো) গত দশ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। ৩০ জুন, ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ৩৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা
প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বিদায়ী সপ্তাহে (১৯-২৩ ডিসেম্বর) মোট লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৮১৪ কোটি ৬৬ লাখ ১২ হাজার ৪৯ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। এরমধ্যে শীর্ষ লেনদেনের তালিকায়
বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারের সব সূচক কমেছে। একই সঙ্গে কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেনে আগের সপ্তাহ থেকে কিছুটা বেড়েছে। সপ্তাহটিতে সূচকের সাথে
বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে সাধারণ বিমা খাত। গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট লেনদেনের ১৫ শতাংশ অবদান রয়েছে এই খাতে। ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড থেকে এ তথ্য
কভিড প্রাদুর্ভাবের মধ্যেও দেশের পুঁজিবাজারের সূচক বেড়েছে। বিশেষ করে কভিড সংক্রমণের সর্বোচ্চ শনাক্ত হওয়ার সময়েও বেড়েছে। সারাদেশে ৬৬ দিনের লকডাউনের পূর্বে ভালো অবস্থানে ছিল পুঁজিবাজার। কিন্তু এর যৌক্তিক কোনো কারণ
বিদায়ী সপ্তাহে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ১৬৫.৫৬ পয়েন্ট হারিয়েছে। তবে ডিএসইতে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে।
প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অর্থ দিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ব্যাংক ঋণ পরিশোধ না করার অভিযোগ উঠেছে শেয়ারবাজারে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেনের বিরুদ্ধে। চলতি বছরের অক্টোবর মাস পর্যন্ত
রাষ্ট্রায়াত্ব বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)-কে বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। অন্যদিকে, আইসিবিকে পুঁজিবাজার -বহির্ভূত খাতে আপাতত
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেডের ব্যবসায়িক ও আর্থিক অবস্থা কয়েক বছর ধরে নাজুক অবস্থার মধ্যে রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি ঋণের দায়ে জর্জরিত। ইতোমধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে এর উৎপাদন। ২০১৮ সালে কোম্পানিটি