পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩ প্রতিষ্ঠান বোর্ড সভার তারিখ জানিয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর সভায় নীরিক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ১. গ্রামীণ-২:প্রতিষ্ঠানটির বোর্ড সভা আগামী ২৯
বিদায়ী সপ্তাহে (২২-২৬ আগস্ট) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শীর্ষস্থান দখল করেছে বেক্সিমকো লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির ৬১৫ কোটি ৩২ লাখ ৭৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ডিএসইর সপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা
বিদায়ী সপ্তাহে (২২-২৬ আগস্ট) পুঁজিবাজারে উত্থান হয়েছে। বেড়েছে সূচক, বেড়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। বেড়েছে লেনদেনও। ইবিএল সিকিউরিটিজের সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এই তথ্য পাওয়া গেছে। গেল সপ্তাহে ডিএসইর
বিদায়ী সপ্তাহে (২২-২৬ আগস্ট) প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মোট লেনদেন হয়েছে ১৩ হাজার ৪২ কোটি ৪৩ লাখ ৫৪ হাজার ৮৬৬ টাকার শেয়ার ও ইউনিট। এরমধ্যে শীর্ষ ১০ কোম্পানির
দেশের ব্যাংক খাতে বিপুল পরিমাণ অলস অর্থ পড়ে থাকলেও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১০ ব্যাংকের নগদ অর্থে টান দেখা দিয়েছে। এই ব্যাংকগুলোতে প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা তারল্য সংকট রয়েছে। এই ১০
পুজিবাজারে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড চলতি হিসাব বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী হিসাব বছরের প্রথম ৬ মাসে কোম্পানির মুনাফা বেড়েছে ১৭২ শতাংশ। ঢাকা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৬ মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ট্রাস্টি সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ২৫ আগস্ট ফান্ডগুলোর ট্রাস্টি সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় ফান্ডগুলোর ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত সমাপ্ত সময়ের নিরীক্ষিত আর্থিক
কারণ ছাড়াই অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জেমিনি সি ফুড লিমিটেডের শেয়ার দর। কোম্পানির শেয়ারে অস্বাভাবিক দর বাড়ার কারণ ডিএসই জানতে চাইলে কোম্পানিটি এমনটিই জানায় ডিএসইকে। ডিএসই সূত্রে এ
দীর্ঘ মন্দার পর পুঁজিবাজারে চাঙ্গাভাব ফিরেছে। চাঙ্গাভাবে বদৌলতে ভাল-মন্দ সব কোম্পানির শেয়ার দর যেন এক হয়ে গেছে। বরং ভাল কোম্পানির চেয়ে অনেক দূর্বল মৌলের কোম্পানির শেয়ারের দর বাড়ছে বেশি। সাম্প্রতিক
বিদায়ী সপ্তাহে (২৫-২৯ জুলাই) পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ১২টি কোম্পানির শেয়ার ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে উঠে এসেছে। টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস RSI-এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলো ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো-এএফসি এগ্রো, আনোয়ার গ্যালভেনাইজিং, এশিয়ান টাইগার