দেশের পুঁজিবাজারের জন্য গত বছর কেটেছে মিশ্র অভিজ্ঞতায়। নভেল করোনাভাইরাসের প্রভাব ও বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতার কারণে গত বছরের প্রথমার্ধ সূচক ও লেনদেনের নিম্নমুখিতার মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হয়েছে। তবে দ্বিতীয়ার্ধে ঘুরে দাঁড়ায়
আগের কার্যদিবস রোববারের ধারাবাহিকতায় আজ সোমবারও (০৮ ফেব্রুয়ারি) বড় পতনে শেষ হয়েছে পুঁজিবাজারের লেনদেন। এদিন বৃহৎ পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৩৬টির শেয়ার ও ইউনিট
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) বড় ধস হয়েছে পুঁজিবাজারে। এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২০টি খাতের ৩৫০টি কোম্পানি লেনদেনে অংশ নিয়েছে। ২০টি খাতের মধ্যে সাতটি খাতের শেয়ারে বিপর্যয় দেখা
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ সোমবারও মূল্য সূচকের ব্যাপক পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসই প্রধান মূল্য সূচক ১২৮ পয়েন্ট বা ২ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৩৭৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সোমবারও বড় পতনে শেষ হয়েছে পুঁজিবাজারের লেনদেন। এদিন বৃহৎ পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে ২৩৬টির শেয়ার ও ইউনিট দর কমেছে। এর মাধ্যমে ডিএসইতে সূচকে বড়
বিনিয়োগকারীদের ভোগান্তি কমাতে ডিজিটাল পদ্ধতিতে বেনিফিসিয়ারি (বিও হিসাব) অ্যাকাউন্ট খোলার উদ্যোগ নিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। আগামীকাল মঙ্গলবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুবাইতে বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী
ডেইলি শেয়ারবাজার রিপোর্ট: সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস অথাৎ গতকাল রোববার পুঁজিবাজারে বড় দরপতন ঘঠেছে। আজ দ্বিতীয় কার্যদিবস সোমবারে এসেও একই পথে হাঠছে পুঁজিবাজার। এ পরিস্থিতিতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। যার
হঠাৎ করেই চরম অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের পুঁজিবাজার। আগের দিনের বড় দর পতনের পর আজ সোমবারও বাজার একই পথে হাঁটছে। বাজারের এই আচরণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে বাজারে
সক্ষমতা বাড়িয়ে নতুন নতুন বিনিয়োগ পণ্য প্রবর্তন করে সম্ভাবনাময় বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়নের সুযোগ থাকলেও তথ্যপ্রযুক্তি অবকাঠামোর দুর্বলতার কারণে তা আটকে আছে। দেশের প্রধান বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মোবাইল অ্যাপের
নিয়ন্ত্রণ সংস্থার অসাধু কর্মকর্তারাই আর্থিক দুর্নীতিতে সহযোগিতা করেছেন। আমানতকারীদের পক্ষ থেকে বারবার সাবাধান করা হলেও নেয়া হয়নি কোনো ব্যবস্থা। চুপ ছিল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক উভয়ই। চিহ্নিত