বিদায়ী সপ্তাহে (১৮-২১ মার্চ) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ৩৮৫ কোম্পানির শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। তাতে সপ্তাহ শেষে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে গোল্ডেন সন লিমিটেড। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায়
বিদায়ী সপ্তাহে (১৮-২১ মার্চ) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ১ হাজার ৯৮৫ কোটি ১৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। যার ২৮.৫৭ শতাংশ লেনদেন হয়েছে মাত্র ১০ কোম্পানির
বিদায়ী সপ্তাহে (১৮-২১ মার্চ) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সার্বিক মূল্য আয় অনুপাত (পিই রেশিও) কমেছে। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইর পিই রেশিও কমেছে ০.৭৩ শতাংশ। ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনা সূত্রে
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত নন-ব্যাংকিং আর্থিক খাতের ২৩ কোম্পানির মধ্যে ২০২৩ অর্থবছরের জন্য এই পর্যন্ত ২টি কোম্পানি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। কোম্পানি দুটি শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৯২ কোটি ১৮ লাখ টাকার ক্যাশ
বিদায়ী সপ্তাহে (১৮-২১ মার্চ) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২০ খাতের মধ্যে শেয়ারদর বেড়েছে ৫ খাতের এবং দাম কমেছে ১৫ খাতের। ডিএসই’র সাপ্তাহিক পর্যালোচনায় এই তথ্য জানা গেছে। আলোচ্য
বিদায়ী সপ্তাহে (১৮-২১ মার্চ) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ২০ খাতের মধ্যে দর বেড়েছে ৫ খাতের এবং কমেছে ১৫ খাতের শেয়ারের। ডিএসই’র সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এই তথ্য জানা গেছে।
বিদায়ী সপ্তাহে (১৮-২১ মার্চ) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হওয়া ৩৮৫ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির শেয়ারদর কমেছে। তাতে সপ্তাহ শেষে দরপতনের শীর্ষে উঠে এসেছে স্টাইল ক্রাফট লিমিটেড। ডিএসইর
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলিম্পিক অ্যাকসেসরিজ লিমিটেডের কাছে ৩৭ কোটি টাকার অবণ্টিত ডিভিডেন্ড আটকে রয়েছে, যা আইনের বরখেলাপ। কোম্পানিটি ২০২২-২৩ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদনে এই তথ্য তুলে ধরেছেন কোম্পানির নিরীক্ষক। নিরীক্ষিক জানিয়েছেন,
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গত সপ্তাহের চার কার্যদিবসে শেয়ার লেনদেন কমেছে প্রায় ২৯ শতাংশ। একই সঙ্গে ডিএসইর সার্বিক সূচক কমেছে দশমিক ৪৪ শতাংশ। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক ও শেয়ার লেনদেন কমেছে। স্টক এক্সচেঞ্জের সাপ্তাহিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। পুঁজিবাজার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহে ডিএসইএক্স আগের সপ্তাহের তুলনায় দশমিক ৪৪ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৯৪১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ৫ হাজার ৯৬৮ পয়েন্টে। নির্বাচিত কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ সপ্তাহের ব্যবধানে দশমিক ৩০ শতাংশ বেড়ে ২ হাজার ৫৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ২ হাজার ৫২ পয়েন্টে। শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস ৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমে ১ হাজার ২৯৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আগের সপ্তাহ শেষে যা ছিল ১ হাজার ৩০০ পয়েন্টে। ডিএসইতে গত সপ্তাহে লেনদেন হওয়া মোট ৪১২টি কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ড ও করপোরেট বন্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩৩টির, কমেছে ২২৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৩৩টির। এছাড়া লেনদেন হয়নি ১৭টির। গত সপ্তাহে সূচকের পতনে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে রেনাটা, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ কোম্পানি, বেক্সিমকো ফার্মা, বীকন ফার্মা, রবি আজিয়াটা, পূবালী ব্যাংক ও ইউসিবির শেয়ার। ডিএসইতে গত সপ্তাহের চার কার্যদিবসে ১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যেখানে আগের সপ্তাহে লেনদেন ছিল ২ হাজার ৭৯৪ কোটি টাকা। সে হিসাবে এক্সচেঞ্জটিতে সাপ্তাহিক লেনদেন কমেছে ২৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ। গত সপ্তাহে ডিএসইতে দৈনিক গড়ে ৪৯৬ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যেখানে আগের সপ্তাহে ছিল ৫৫৯ কোটি টাকা। গত সপ্তাহে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯২ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহে এ মূলধন ছিল ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৬৩৫ কোটি টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন কমেছে ১ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ। খাতভিত্তিক লেনদেনচিত্রে দেখা যায়, গত সপ্তাহে ডিএসইর মোট লেনদেনের ১৮ দশমিক ৩ শতাংশ দখলে নিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে প্রকৌশল খাত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৭ দশমিক ৭ শতাংশ দখলে নিয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। ১০ দশমিক ৯ শতাংশ লেনদেনের ভিত্তিতে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে খাদ্য খাত। মোট লেনদেনের ১০ শতাংশের ভিত্তিতে চতুর্থ অবস্থানে ছিল বস্ত্র খাত। আর ব্যাংক খাতের দখলে ছিল লেনদেনের ৬ দশমিক ৫ শতাংশ। আলোচ্য সপ্তাহে ডিএসইতে ইতিবাচক রিটার্নে শীর্ষে ছিল ভ্রমণ, সিরামিক, সিমেন্ট ও কাগজ খাতের। এসব খাতে রিটার্ন এসেছে যথাক্রমে ২ দশমিক ৯ শতাংশ, ১ দশমিক ৯, ১ দশমিক ৮ ও দশমিক ২ শতাংশ। অন্যদিকে নেতিবাচক রিটার্নে শীর্ষে ছিল খাদ্য, জীবন বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাত। এ তিন খাতে নেতিবাচক রিটার্ন এসেছে যথাক্রমে ২ দশমিক ৬, ১ দশমিক ৯ ও ১ দশমিক ৪ শতাংশ।
দেশের পুঁজিবাজার থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়ার পর অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার দর ঢালাওভাবে পতন হয়। তবে বাজারে এমন পতনের মধ্যেও ৭০ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের দর বৃদ্ধি পেয়েছে।