1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৩:০৮ অপরাহ্ন

ট্রাম্পের ঘোষণায় শেয়ারবাজারে ধস

  • আপডেট সময় : শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

ডিজিটাল সার্ভিস ট্যাক্সকে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ‘সরাসরি আঘাত’ বলে মন্তব্য করে কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

শুক্রবার (২৭ জুন) স্থানীয় সময় ট্রুথ সোশালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, “এই কর একটি জঘন্য আঘাত। এর প্রতিক্রিয়ায় আমরা কানাডার সঙ্গে সব আলোচনা স্থগিত করেছি।” তিনি আরও জানান, নতুন করে কী ধরনের শুল্ক আরোপ করা হবে, তা আগামী সাত দিনের মধ্যে জানিয়ে দেওয়া হবে।

কি নিয়ে বিরোধ?

ডিজিটাল সার্ভিস ট্যাক্স হলো এক ধরনের কর, যা অনলাইনভিত্তিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর আরোপ করা হয়। এতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি জায়ান্ট—গুগল, অ্যাপল, মেটা, অ্যামাজন ও মাইক্রোসফট। কানাডার নতুন আইন অনুযায়ী, ২০২২ সালে কার্যকর হওয়া এই কর আগামী সোমবার (৩০ জুন) থেকে বাস্তবায়িত হচ্ছে।

কানাডার প্রতিক্রিয়া

ট্রাম্পের ঘোষণার পরপরই কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেন, “এটি একটি জটিল ইস্যু, যা কূটনৈতিকভাবে সমাধান হওয়া উচিত।” তার কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, পাল্টা কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে, তা নিয়ে আলোচনা করছে কানাডা।

এদিকে, কনজারভেটিভ পার্টির নেতা পিয়েরে পলিয়েভ্রে দ্রুত আলোচনা পুনরায় শুরুর আহ্বান জানিয়েছেন।

ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

ডিজিটাল কর নিয়ে আগেই আপত্তি জানিয়েছিল কানাডার শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী সংগঠনগুলো—চেম্বার অব কমার্স ও বাণিজ্যিক সমন্বয় পরিষদ। তাদের আশঙ্কা, এই কর মার্কিন-কানাডা বাণিজ্য সম্পর্কে নতুন করে উত্তেজনা তৈরি করতে পারে।

আগেও শুল্ক আরোপ হয়েছিল

ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে ইউএসএমসিএ চুক্তির বাইরে থাকা কিছু কানাডীয় পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করা হয়েছিল। এবারও একই ধরনের পদক্ষেপের আশঙ্কা করছেন অর্থনীতিবিদরা।

প্রভাব পড়েছে শেয়ারবাজারে

ট্রাম্পের ঘোষণা শেয়ারবাজারেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। ডাও জোন্স সূচক এক সময় ৫৮০ পয়েন্ট বেড়ে থাকলেও, ঘোষণার পর তা নেমে আসে মাত্র ১৯১ পয়েন্টে। এসঅ্যান্ডপি ৫০০ নেতিবাচকে চলে যায়, এবং নাসডাক সূচক ০.২ শতাংশ হ্রাস পায়।

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ