1. [email protected] : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক : শেয়ার সংবাদ প্রতিবেদক
  2. [email protected] : শেয়ারসংবাদ.কম : শেয়ারসংবাদ.কম
  3. [email protected] : Zahir Islam : Zahir Islam
  4. [email protected] : muzahid : muzahid
  5. [email protected] : nayan : nayan
  6. [email protected] : khadija : khadija khadija
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৪:০০ অপরাহ্ন

সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার চুক্তি করল বিডিবিএল

  • আপডেট সময় : সোমবার, ১৩ মে, ২০২৪

রাষ্ট্রমালিকানাধীন সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে ‘স্বেচ্ছায় একীভূত’ হওয়ার জন্য বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড (বিডিবিএল) সমঝোতা চুক্তি করেছে। আজ রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত এক সভায় এই চুক্তি সই হয়। এ সময় সোনালী ব্যাংক ও বিডিবিএলের প্রতিনিধিদের পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। তবে সরকারি ব্যাংকের প্রতিনিধি হিসেবে সরকারের কেউ উপস্থিত ছিলেন না।

এই চুক্তি সইয়ের পর এখন ব্যাংক দুটির সম্পদ ও দায় পর্যালোচনা করা হবে। এরপরই নানা প্রক্রিয়া শেষে একীভূত হবে ব্যাংক দুটি। এদিকে একীভূত হওয়ার চুক্তিতে আতঙ্কে ভুগছেন বিডিবিএলের কর্মীরা।

কারণ, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী একীভূত হওয়ার তিন বছর পর দুর্বল ব্যাংকের কর্মীদের কর্মদক্ষতা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে অধিগ্রহণকারী ব্যাংক।

চুক্তি স্বাক্ষরের পর বিডিবিএলের চেয়ারম্যান শামীমা নার্গিস বলেন, ‘বিডিবিএলের চারটি সূচকের মধ্যে শুধু একটি দুর্বল অবস্থায় আছে। সেটি হলো খেলাপি ঋণ, যা আগে ছিল ৪১ শতাংশ। এক বছরে তা কমিয়ে আমি ৩৪ শতাংশে নিয়ে এসেছি। ছয় মাসে আবার খেলাপি ঋণের হার ৩৪ থেকে ৫-১০ বা ১৫ শতাংশে নামিয়ে আনা সম্ভব না।’

বিডিবিএলের কর্মীরা একীভূত না হতে ইতিমধ্যে খোলাচিঠি দিয়েছেন। এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নার্গিস বলেন, এখানে দুই ব্যাংকের পর্ষদ মিলে একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা অনেক কিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যেটা ভালো হয়, সেটাই করা হয়েছে।

সোনালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান জিয়াউল হাসান সিদ্দিকী বলেন, ‘অনেক চিন্তাভাবনা করেই আমরা বিডিবিএলকে একীভূত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা কোনো চাপের মুখে না, নিজেরাই আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমাদের দুই ব্যাংকের দুই ধরনের অভিজ্ঞতা আছে। সেগুলো কাজে লাগিয়ে আমরা এগিয়ে যাব।’

সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আফজাল করিম জানান, এই মুহূর্তে তাঁর ব্যাংকের আমানত ১ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা। অপর দিকে বিডিবিএলের আছে ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা, যা প্রায় ৫০ ভাগের ১ ভাগ। একই অবস্থা ঋণের ক্ষেত্রেও। কাজেই এটার খুব বেশি প্রভাব সোনালী ব্যাংকের ওপর পড়বে না।

আফজাল করিম আরও বলেন, ‘বিডিবিএলের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শঙ্কিত বা আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। আমাদের প্রায় আট হাজার কর্মী আছেন, তারপরও অনেক লোকবল প্রয়োজন। আর বিডিবিএলের ছয় শর মতো কর্মী আছেন। এ জন্য তাঁদের শঙ্কার কিছু নেই।’

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ